ফটোগ্রাফার আবির এর অসমাপ্ত ভালোবাসা। ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফার আবির এর নীলা আজ আর নেই।
আবির ছোট থেকে ফটোগ্রাফার হবার স্বপ্ন দেখে। অনেক কষ্টে একটা ক্যামেরা কিনে। একদিন কোনো একটি প্রোগ্রাম এ গিয়ে পরিচয় হয় সুমার সাথে। আবির প্রথম দেখাতে সুমা কে ভালোবেসে ফেলে। আবির একদিন সুমা কে বলে দিলো যে আমি তোমাকে ভালোবাসি। সুমাও বলে দিলো আমিও তোমাকে ভালো বাসে। কিন্তু কে জান্ত সুমা আবির কে নয় ভালো বাসে তার প্রতিভা কে তার ক্যামেরা কে।
আবির ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফিতে ২য় হয়। প্রথম হয় আবির এর বন্ধু জিসান। জিসান ছিল এক কথাতে মেয়ে পাগল ছেলে। একদিন আবির জিসান এর সাথে সুমার পরিচয় করিয়ে দেই। আগে বলেছি জিসান ছিল মেয়ে পাগল ছেলে।
আবির ফটোগ্রাফি করে জা পেতো তা দিয়ে সবসময় সুমা কে খুশি করার জন্য কিছু না কিছু উপহার দিতো। অন্য দিকে জিসান অনেক ধনী ছিল আবার ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফার। জিসান সুমা কে ভালোবাসার প্রস্তাব দিলো। সুমা লভি মেয়ে রাজি হয়ে গেলো। একদিন আবির কে দেখে সুমা বলে দিলো আমি জিসান কে ভালোবাসি। তোমার কি আছে? জিসান আমাকে অনেক সুখে রাখবে। আবির অনেক বোজাল কিন্তু সুমা আবির কে থাপ্পড় দিয়ে চলে গেলো। আবির প্রতিদিন সুমাকে দেখার জন্য অর বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকত। একদিন প্রচুর ঝড় আসলো কিন্তু আবির তার পরো সুমার বাসার নিচে দাঁড়িয়ে থাকত সুমাকে দেখার জন্য। সুমা দেখল আবির দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু সুমা একবার ও আসলো না।
এভাবে কেটে গেলো ২ বছর। জিসান সুমা কে অনেক বার বিছানা তে নিয়েছে। সুমা জিসান কে ভালোবেসে ফেলে অনেক। আবির ফটোগ্রাফি ছেড়ে দেয়।
জিসান এর জন্য রান্না করতে গিয়ে সুমার চোখে তেল যায় সুমার চোখ নষ্ট হয়ে যায় । জিসান শুনে একবার ও সুমাকে দেখতে যায় নি। কিন্তু আবির শুনার সাথে সাথে সুমা কে দেখতে যায়। সুমা কে অন্ধ দেখতে চাইনি আবির আর তাইত নিজের একটি চোখ দিয়ে দেয় সুমা কে। সুমা জানার পর জিসান কে বলে তুমি কেন আস নি? জিসান বলে বাবু আমি বাইরে গিয়েছিলাম। তোমার জন্য নূপুর নিয়ে আসছি। সুমা লভি গলে গেলো। কিন্তু যার জন্য সুমা পৃথিবী দেখছে তার খবর একবার নিল না।
আবির খুব কষ্ট পেলো।
একদিন দেখা হয় আবির এর স্কুল এর বন্ধু নীলা র সাথে নিলা আবির কে ভালবাসত কিন্তু কখনো বলে নি। নিলা আজো আবির কে ভালবাসে। আবির এর মুখে নীলা সব শূনে। নীলা আবির কে বলে তুমি পাগল ছাড়া কিছু না। যে ফটোগ্রাফি তোমার প্রাণ ছিল তা একটা বাজে মেয়ের জন্য ছেড়ে দিলা। নিজের নয়ন হারালা। তবে তুমি অকে দেখিয়ে দিতে পারো তুমি অনেক বড় মানুষ। অ তোমাকে দেখে আফসোস করবে। আবির বলে কিভাবে। নীলা বলে তুমি ফটোগ্রাফি আবার শুরু করো। আবির বলে আমার ক্যামেরা নেই এখন। আর আমি আর করতে চাই না। নীলা আবির কে অনেক বুঝাই। নীলা আবির কে ক্যামেরা কিনে দেয় । আবির আবার শুরু করে ফটোগ্রাফি। নীলা প্রতিটি কাজে আবির এর পাশে থাকে।
শুরু হল ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফার প্রতিযোগিতা। এবার অন্য কেও না ১ম হয় আবির। আর জিসান এর নাম নেয়।
৪বছর পর আবির আজ অনেক ধনী। ঐদিকে জিসান সুমা কে ছেড়ে চলে গেছে।
সুমা আজ ভালবাসে আবির এর স্টুডেন্ট কে। আবির জান্ত না। আবির এর একটি প্রোগ্রাম এ আবির তার সকল স্টুডেন্ট কে আমন্ত্রণ করে। আবির এর স্টুডেন্ট ফারহান সুমা কে নিয়ে আসে। সুমা আবির কে দেখে নাটক শুরু করে। বলে আমি আজো তোমাকে ভালোবাসি। তোমাকে বড় করার জন্য আমি জিসান এর সাথে নাটক করি। ফারহান তোমার স্টুডেন্ট আমি জানতাম তাই অকে লাভ করে তোমার কাছে আসছি।
আবির হাসে আর বলে তুমি লভি মেয়ে আমি যদি আজ এখানে না থাকতাম তবে তুমি আমাকে চিনতে না।
আমাকে যদি কোন বেক্তি ভালবাসে তবে নীলা। নীলার জন্য আজ আমি এখানে।
সুমা বলে আমি নীলাকে দেখতে চাই। আবির বলে পরশু তোমাকে দেখাবো।
পর সুদিন সুমা কে আবির নিয়ে যায় একটি কবরে কাছে। বলে এখানে গুয়ে আছে নীলা। অ আমাকে অনেক ভালবাসত আমি বুঝি নি। ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা চলার সময় সুমা আমাকে বলে আমি যদি না থাকি তবে কোনদিন নিজেকে একা মনে করবনা । আমি দূর থেকে দেখতে চায় তুমি সেরা। ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি তে ১ম হবার পর যখন বাংলাদেশ এ আসি শুনলাম নীলা হসপিটাল ভর্তি দেখতে গেলাম। গিয়ে শুনি নীলা র ব্লাট ক্যানসার হয়েছে। কিন্তু আমাকে বলে নি। তার চিকিৎসা করার টাকা থেকে আমাকে ক্যামেরা কিনে দিছে। ওয়ার্ড ফটোগ্রাফিতে আমি অনেক টাকা পেয়েছি কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গেছে। নীলার সময় শেষ । নীলা আমাকে শেষ বার বলে গেছে আমি নিজেকে যাতে অনেকে ভালো রাখি, এবং বলে যায় অ আমাকে অনেক ভালবাসে। কিন্তু আমি যখন বুঝলাম তখন অনেক দেড়ি হয়ে গেছে। আজ আমার অনেক টাকা নাম আছে কিন্তু নীলা নেই। আমি অকে ভুলতে পারানি। তোমাকে যদি গ্রহন করি তবে কি গ্যারান্টি আছে তুমি আবারে আমাকে কষ্ট দিবে না। কি গ্যারান্টি আছে আমি আগের মতো হয়ে যাবো না?
ভালোবাসা এত সহজ নয়। নীলা র মতো ভালবাসতে শিখো। দেখ বা অনেক ভাল আছো। এসব বলে চলে যাই আবির। আবির কোনদিন ভালবাসে নি কাউকে। বিয়ে করে নি। জীবনে যতো টাকা আয় করেছে তা নীলা র নামে এতিম খানা তে দান করেছে।
আবির ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফিতে ২য় হয়। প্রথম হয় আবির এর বন্ধু জিসান। জিসান ছিল এক কথাতে মেয়ে পাগল ছেলে। একদিন আবির জিসান এর সাথে সুমার পরিচয় করিয়ে দেই। আগে বলেছি জিসান ছিল মেয়ে পাগল ছেলে।
আবির ফটোগ্রাফি করে জা পেতো তা দিয়ে সবসময় সুমা কে খুশি করার জন্য কিছু না কিছু উপহার দিতো। অন্য দিকে জিসান অনেক ধনী ছিল আবার ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফার। জিসান সুমা কে ভালোবাসার প্রস্তাব দিলো। সুমা লভি মেয়ে রাজি হয়ে গেলো। একদিন আবির কে দেখে সুমা বলে দিলো আমি জিসান কে ভালোবাসি। তোমার কি আছে? জিসান আমাকে অনেক সুখে রাখবে। আবির অনেক বোজাল কিন্তু সুমা আবির কে থাপ্পড় দিয়ে চলে গেলো। আবির প্রতিদিন সুমাকে দেখার জন্য অর বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকত। একদিন প্রচুর ঝড় আসলো কিন্তু আবির তার পরো সুমার বাসার নিচে দাঁড়িয়ে থাকত সুমাকে দেখার জন্য। সুমা দেখল আবির দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু সুমা একবার ও আসলো না।
এভাবে কেটে গেলো ২ বছর। জিসান সুমা কে অনেক বার বিছানা তে নিয়েছে। সুমা জিসান কে ভালোবেসে ফেলে অনেক। আবির ফটোগ্রাফি ছেড়ে দেয়।
জিসান এর জন্য রান্না করতে গিয়ে সুমার চোখে তেল যায় সুমার চোখ নষ্ট হয়ে যায় । জিসান শুনে একবার ও সুমাকে দেখতে যায় নি। কিন্তু আবির শুনার সাথে সাথে সুমা কে দেখতে যায়। সুমা কে অন্ধ দেখতে চাইনি আবির আর তাইত নিজের একটি চোখ দিয়ে দেয় সুমা কে। সুমা জানার পর জিসান কে বলে তুমি কেন আস নি? জিসান বলে বাবু আমি বাইরে গিয়েছিলাম। তোমার জন্য নূপুর নিয়ে আসছি। সুমা লভি গলে গেলো। কিন্তু যার জন্য সুমা পৃথিবী দেখছে তার খবর একবার নিল না।
আবির খুব কষ্ট পেলো।
একদিন দেখা হয় আবির এর স্কুল এর বন্ধু নীলা র সাথে নিলা আবির কে ভালবাসত কিন্তু কখনো বলে নি। নিলা আজো আবির কে ভালবাসে। আবির এর মুখে নীলা সব শূনে। নীলা আবির কে বলে তুমি পাগল ছাড়া কিছু না। যে ফটোগ্রাফি তোমার প্রাণ ছিল তা একটা বাজে মেয়ের জন্য ছেড়ে দিলা। নিজের নয়ন হারালা। তবে তুমি অকে দেখিয়ে দিতে পারো তুমি অনেক বড় মানুষ। অ তোমাকে দেখে আফসোস করবে। আবির বলে কিভাবে। নীলা বলে তুমি ফটোগ্রাফি আবার শুরু করো। আবির বলে আমার ক্যামেরা নেই এখন। আর আমি আর করতে চাই না। নীলা আবির কে অনেক বুঝাই। নীলা আবির কে ক্যামেরা কিনে দেয় । আবির আবার শুরু করে ফটোগ্রাফি। নীলা প্রতিটি কাজে আবির এর পাশে থাকে।
শুরু হল ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফার প্রতিযোগিতা। এবার অন্য কেও না ১ম হয় আবির। আর জিসান এর নাম নেয়।
৪বছর পর আবির আজ অনেক ধনী। ঐদিকে জিসান সুমা কে ছেড়ে চলে গেছে।
সুমা আজ ভালবাসে আবির এর স্টুডেন্ট কে। আবির জান্ত না। আবির এর একটি প্রোগ্রাম এ আবির তার সকল স্টুডেন্ট কে আমন্ত্রণ করে। আবির এর স্টুডেন্ট ফারহান সুমা কে নিয়ে আসে। সুমা আবির কে দেখে নাটক শুরু করে। বলে আমি আজো তোমাকে ভালোবাসি। তোমাকে বড় করার জন্য আমি জিসান এর সাথে নাটক করি। ফারহান তোমার স্টুডেন্ট আমি জানতাম তাই অকে লাভ করে তোমার কাছে আসছি।
আবির হাসে আর বলে তুমি লভি মেয়ে আমি যদি আজ এখানে না থাকতাম তবে তুমি আমাকে চিনতে না।
আমাকে যদি কোন বেক্তি ভালবাসে তবে নীলা। নীলার জন্য আজ আমি এখানে।
সুমা বলে আমি নীলাকে দেখতে চাই। আবির বলে পরশু তোমাকে দেখাবো।
পর সুদিন সুমা কে আবির নিয়ে যায় একটি কবরে কাছে। বলে এখানে গুয়ে আছে নীলা। অ আমাকে অনেক ভালবাসত আমি বুঝি নি। ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা চলার সময় সুমা আমাকে বলে আমি যদি না থাকি তবে কোনদিন নিজেকে একা মনে করবনা । আমি দূর থেকে দেখতে চায় তুমি সেরা। ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি তে ১ম হবার পর যখন বাংলাদেশ এ আসি শুনলাম নীলা হসপিটাল ভর্তি দেখতে গেলাম। গিয়ে শুনি নীলা র ব্লাট ক্যানসার হয়েছে। কিন্তু আমাকে বলে নি। তার চিকিৎসা করার টাকা থেকে আমাকে ক্যামেরা কিনে দিছে। ওয়ার্ড ফটোগ্রাফিতে আমি অনেক টাকা পেয়েছি কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গেছে। নীলার সময় শেষ । নীলা আমাকে শেষ বার বলে গেছে আমি নিজেকে যাতে অনেকে ভালো রাখি, এবং বলে যায় অ আমাকে অনেক ভালবাসে। কিন্তু আমি যখন বুঝলাম তখন অনেক দেড়ি হয়ে গেছে। আজ আমার অনেক টাকা নাম আছে কিন্তু নীলা নেই। আমি অকে ভুলতে পারানি। তোমাকে যদি গ্রহন করি তবে কি গ্যারান্টি আছে তুমি আবারে আমাকে কষ্ট দিবে না। কি গ্যারান্টি আছে আমি আগের মতো হয়ে যাবো না?
ভালোবাসা এত সহজ নয়। নীলা র মতো ভালবাসতে শিখো। দেখ বা অনেক ভাল আছো। এসব বলে চলে যাই আবির। আবির কোনদিন ভালবাসে নি কাউকে। বিয়ে করে নি। জীবনে যতো টাকা আয় করেছে তা নীলা র নামে এতিম খানা তে দান করেছে।
No comments
Post a Comment