Header Ads

পতিতা মিম এখন পাইলট মিম। Writer= মিনহাজ তানভীর


মিম বাবা মার একমাত্র মেয়ে। স্বপ্ন ছিল পাইলট হবে। পড়াশোনার মধ্যে ১ নম্বর বলা যাই। আর সুন্দরির মধ্যে অ ১ নম্বর বলা যাই। প্রেম কি জান্ত না আর কখনো জানার চেষ্টা করে নি। অর মাথাই থাকতো কিভাবে ভালো রেজাল্ট করা যাই। এখন মিম H.S.C exm দিলো। সবাই জানে মিম অনেক ভালো রেজাল্ট করবে। এর মধ্যে মিম দের পাশের বাসাই আসে সুমন। মিম সুমন কে অনেক বার দেখেছে। সুমন খুব স্মার্ট ছিল। কিন্তু কেউ বুঝতে পারে নি কে এই সুমন। সুমন প্রথমে মিম এর বাবার সাথে পরিচিত হয়। আর এমন ভাবে মিম এর বাবার সাথে কথা বলে মনে হয় সুমন এর চাইতে ভালো ছেলে আর কেউ হয় না। সুমন একাই থাকতো। একদিন মিম এর  বাবা সুমন কে উনাদের বাড়িতে ডাকে। সুমন যাই, দেখা হয় মিমের  সাথে  এই প্রথম মিমের  সাথে কথা হয় সুমন এর। এর পর প্রাই সুমন মিমের সাথে কথা বলে অদের মধ্যে একটা সম্পর্ক হয়। জেটা অনেক দামি ভালোবাসার সম্পর্ক। এর পর মিমের  রেজাল্ট বের হল মিম রেঙ্ক করে ঢাকা বোর্ড এর মধ্যে। এর মধ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী তে জব এর পরীক্ষা দিবে ঠিক করে মিম। সুমন বলে আমার পরিচিত একজন আছে। যে বিমান বাহিনী তে জব করে তুমি চলো অনেক ভালো হবে। মিম বলে দারাউ আমি বাবা কে বলি। সুমন বলে বলা লাগবে না আমি তো আছি চলো। মিম চলে যাই সুমন এর সাথে কিন্তু বুজতে পারে না কোথাই যাচ্ছে মিম। সুমন মিম কে এক বাড়িতে নিয়ে যাই।মিম কে এক রুমে বসিয়ে বলে তুমি একটু থাকো আমি আসতেছি। কিন্তু সুমন আর আসে না। সুমন যাবার সময় গেট বন্ধ করে যাই। মিম এখনো বুঝে নি মিম কোথাই। সুমন বাসাই চলে যাই। অদিকে মিমের বাবা মা মিম কে না পেয়ে মিম কে খুজতে থাকে। সুমন এমন ভাব করে অর বাবার সাথে যে মিমকে না পাউয়াতে সুমন অনেক চিন্তিত। অদিকে মিমের সাথে কি হচ্ছে মিমের  বাবা মা কিছু বুজতে পারছে না। মিমের সাথে দেখা করে মাসি হাঁ মাসি যে কিনা মেয়েদের কেনা বেচা করে। মাসি এসে জানাই মিম তোমাকে অনেক টাকা দিয়ে কিনেছে। এখন থেকে আমি জা বলবো শুনবে তা না হলে অনেক বিপদে পরে যাবে। মিম বলে আমাকে আমার বাবার কাছে জেতে দিন আমি আমার বাবার কাছে যাবো। মাসি হাঁসে আর বলে। ভুলে যা বাবা কে। আজ থেকে এখানে তোকে থাকতে হবে। অয় দিন রাতে একটি ছেলে আসে মাসির কাছে বলে নতুন  কি আছে আমাকে বল যতো টাকা লাগে আমি দিবো। মাসি বলে আছে । ২০ হাজার লাগবে। ছেলেটি বলে দিবো মাল দেখাউ। মাসি নিয়ে যাই মিমের কাছে। মিম কে দেখে ছেলেটি বলে চলবে তুমি জাউ। মাসি চলে যাই। ঔ রাতে সব হারাই মিম। অর কান্না কেউ শুনে নি। রক্তে ভিজেজাই বিছানার চাঁদর। শুরু হয় মিমের পতিতার জীবন। মিমের বাবা থানাই অনেক বার গেছে কিন্তু কোন খবর পাই নি। যে মেয়ে পাইলট হবে বলে স্বপ্ন দেখত যে মেয়ে রেঙ্ক করে সে মেয়ে আজ পতিতা। সুমন অ চলে যাই বাড়ি ছেড়ে। রাইমা আজ পাইলট না। পতিতা কিছু কুলাজ্ঞার মিম কে প্রতিদিন নষ্ট করে।
প্রতিবার কাকতি মিনতি করে জাতে তাকে নষ্ট না করা হয় কিন্তু কেউ শূনেনা তার কথা। জর করে কাপর খুলে নেই। মিম আল্লাহর কাছে শুধু বলতো আমাকে উদ্ধার করো। এভাবে কেতে যাই ১ বছর। আজো মিমকে জর করে নষ্ট করা হয়। মিম প্রতিদিন কান্না করে কিন্তু কে শুনবে যারা মিমের কাছে আসে তারা সবাই কুলান্নজ্ঞার। তাদের মাইয়া নেই যে।
একদিন একটি দল ছেলে আসে মিমের সাথে খারাপ কাজ করবে বলে। এদের মধ্যে আবির  ছিল যে কিনা কোন দিন এই সব কাজ করে নি। বন্ধুরা নিয়ে আসে অকে। বন্ধুরা বলে তুই আগে যা। আবির মিমের কাছে যাই। মিমকে দেখে আবির অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে ভাবে এতো সুন্দর মেয়ে এই কাজ করে।মিম  কাঁদে আর আবির কে বলে আপনি যা চান আমার সাথে করেন তবুও আমাকে এখান থেকে বের করে আমার বাবার কাছে নিয়ে জান। আবির বলে কি হয়েছে আমাকে সব বলতে পারেন আপনি কেন এখানে। মিম কান্না করতে করতে সব বলে দেই আবির কে। আবির বলে আমি এখান থেকে আপনাকে নিয়ে যাবো। আবির রুম থেখে বের হয় অদের বন্ধু দের বলে আমি অকে ভালোবেসে ফেলেছি। অকে আমি নিয়ে যাবো। যতো টাকা লাগে। মাসি শূনে বলে কোনদিন না। এই মেয়ে আমি ছারব না।আবির কে দূর করে দেই। আবির অর বড় ভাই S.P রাইহান কে বলে। S.P রাইহান সাথে সাথে চলে যাই উদ্ধার করে মিম সহ অনেক মেয়েকে। মিম ফিরে যাই তার বাবা মার কাছে। কিন্তু সমাজের মানুষ তাকে দেখতে পারে না তার কারন মিম যে নষ্ট মেয়ে। আবির মিমকে বলে মানুষ তো কত কথা বলে গায়ে না লাগিয়ে স্বপ্ন পুরন করো।
মিম আবার পরীক্ষা দেই বাংলাদেশ বিমান বাহিনী  সে  টিকে যাই।
২ বছর পর মিম আজ পাইলট। কিন্তু এর পর অ কিছু মানুষ মিম কে খারাপ কথা বলে। কারন তারা মানুষ না মানুষ রুপি অমানুষ।
এর পর রাইমা আবির কে বিয়ে করে। তারা অনেক সুখি হয়।
মাসি, সুমন আজ জেলে।

পতিতাদের না ঘৃণা করেন তাদের যারা মিম দের মতো মেয়ে দের পতিতা বানাই। আজ মিমের  ভাজ্ঞ ভালো তাই অ পাইলট কিন্তু সব মেয়ের ভাজ্ঞ এক হয় না।

No comments

Theme images by RBFried. Powered by Blogger.